আপনারা সবই আমাদের ওয়েবসাইট বুকমার্ক করবেন নতুন আপডেট পাওয়ার জন্য !

মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

২০২৪ সালে ই-পাসপোর্ট করতে কী কী প্রয়োজন?

ই-পাসপোর্ট করার জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস ও প্রক্রিয়া (২০২৪)


পাসপোর্ট তৈরির প্রক্রিয়া শুরু করার সময় প্রায় সকলের মনে যে প্রশ্নটি আসে, তা হল: "ই-পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে?" এমন প্রশ্ন আসা স্বাভাবিক কারণ অনেকেই এই প্রক্রিয়াটি সম্পর্কে অজ্ঞ। সাধারণত বিদেশ ভ্রমণ বা কাজের প্রয়োজনে পাসপোর্ট প্রয়োজন হয়। অনেকেই প্রয়োজনীয় তথ্য না জানার কারণে আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে ছুটতে বাধ্য হন।


আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসগুলি সাধারণত জেলা বা বিভাগীয় শহরে অবস্থিত, যা অনেকের জন্য দূরবর্তী এবং কষ্টসাধ্য হতে পারে। অনেক সময় পরিচিত বা পূর্বে পাসপোর্ট তৈরি করা ব্যক্তির থেকে তথ্য জেনে নিলেও প্রায়শই এমন হয় যে, কিছু প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট বাদ পড়ে যায়। এই সমস্যা এড়ানোর জন্যই আমরা এই নিবন্ধটি প্রস্তুত করেছি, যাতে আপনি জানতে পারেন পাসপোর্ট করার জন্য কী কী লাগে।


সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী পাসপোর্ট আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস:

বাংলাদেশ সরকারের দেয়া সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, সাধারণত ই-পাসপোর্ট করতে লাগে অনলাইন অ্যাপ্লিকেশন সামারি, অ্যাপ্লিকেশন ফরম, জাতীয় পরিচয়পত্র বা জন্মসনদ, পেমেন্ট রসিদ ইত্যাদি ডকুমেন্ট। নীচে বিস্তারিত তথ্য প্রদান করা হলো:


ই-পাসপোর্টের জন্য প্রয়োজনীয় প্রধান ডকুমেন্টস:

- জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) অথবা অনলাইন জন্মসনদ

- নাগরিকত্ব সনদপত্র এবং পেশা প্রমাণের ডকুমেন্টস

- সরকারি চাকরিজীবীদের ক্ষেত্রে GO বা NOC

- ছাত্র-ছাত্রীদের ক্ষেত্রে **শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আইডি কার্ড বা সার্টিফিকেট


মেডিয়েট অ্যাপ্লিকেশনের জন্য প্রয়োজনীয় ধাপসমূহ:

1. অনলাইনে ই-পাসপোর্ট আবেদন করুন এবং সেখান থেকে অ্যাপ্লিকেশন সামারি ও অ্যাপ্লিকেশন ফরম প্রিন্ট করুন (অবশ্যই বার কোড সহ)।

2. এই সমস্ত ডকুমেন্টস একত্রিত করুন এবং ব্যাংক ড্রাফট অথবা অনলাইন মাধ্যমে পাসপোর্ট ফি জমা দিন। 

3. ফি জমার পর পেমেন্ট রসিদ প্রিন্ট করে নিন।


বয়সভিত্তিক প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস:


| বয়স                       | প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস                                        |

|------------------------|-------------------------------------------------------------------|

| ৬ বছরের কম        | বাবা-মায়ের NID ফটোকপি, জন্মসনদ, ৩ আর সাইজ ছবি, পাসপোর্ট সাইজ ছবি |

| ৬-১৫ বছর             | জন্মসনদ, বাবা-মায়ের NID ফটোকপি, পেশা প্রমাণপত্র (যদি শিক্ষার্থী হয়)   |

| ১৮-২০ বছর           | জন্মসনদ বা NID, পেশা প্রমাণপত্র (যদি শিক্ষার্থী হয়)                  |

| ২০ বছরের বেশি     | NID, পেশা প্রমাণপত্র                                             |


বিশেষ নির্দেশিকা:


- বাচ্চাদের ক্ষেত্রে (৬ বছরের কম): অনলাইন জন্মসনদ (ইংরেজি ভার্সন), বাবা ও মায়ের পরিচয়পত্রের ফটোকপি এবং ছবি।

- শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে: আইডি কার্ড বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে প্রাপ্ত সনদ।

- গৃহিণীদের ক্ষেত্রে: পেশা প্রমাণপত্র প্রয়োজন হয় না।


পুলিশ ভেরিফিকেশনের জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস:


- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের আইডি কার্ড (যদি আবেদনকারী শিক্ষার্থী হন)

- বিদ্যুৎ বিল বা যেকোনো বিলের কপি


ই-পাসপোর্ট পুনঃইস্যু:

পুনঃইস্যু করার জন্য প্রয়োজন পুরাতন পাসপোর্টের ফটোকপি এবং নতুন আবেদন সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস।


জাতীয় পরিচয়পত্র ছাড়া পাসপোর্ট করা যায়?

হ্যাঁ, যদি আবেদনকারীর বয়স ২০ বছরের নিচে হয়, তবে NID ছাড়াই পাসপোর্ট করা যায়। তবে আবেদনকারীর অনলাইন জন্মসনদ (ইংরেজি ভার্সন) লাগবে।


ই-পাসপোর্টের আবেদন প্রসঙ্গে সত্যায়ন:

ই-পাসপোর্ট আবেদনের ক্ষেত্রে বর্তমানে কোনো সত্যায়নের প্রয়োজন নেই।


শেষ কথা:

আশা করি এই নিবন্ধের মাধ্যমে আমরা জানতে পেরেছি ২০২৪ সালে ই-পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে। উল্লেখিত ডকুমেন্টস ও প্রক্রিয়া অনুসরণ করে সহজেই ই-পাসপোর্ট আবেদন সম্পন্ন করা সম্ভব।

All Photos: CC Free to use (সমস্ত ফটো: ব্যবহার করার জন্য বিনামূল্যে)

রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

শুভ্রার স্বপ্ন

শুভ্রা ছিল একটি ছোট্ট মেয়ে, যার চোখে ছিল অসীম স্বপ্ন। সে গ্রামের এক কোণে ছোট্ট একটি বাড়িতে থাকত। প্রতিদিন সকালে, শুভ্রা তার মায়ের সাথে নদীর ধারে হাঁটতে যেত। নদীর জল ছিল স্বচ্ছ, আর তার পাশে ছিল সবুজ ঘাসের মাঠ। শুভ্রা নদীর জলে তার প্রতিচ্ছবি দেখে হাসত, আর তার মা তাকে বলত, “তুমি একদিন অনেক বড় হবে, মা।”


একদিন, শুভ্রা নদীর ধারে হাঁটতে হাঁটতে একটি ছোট্ট পাখির ছানা দেখতে পেল। পাখিটি গাছ থেকে পড়ে গিয়েছিল এবং উড়তে পারছিল না। শুভ্রা পাখিটিকে তুলে নিয়ে তার মায়ের কাছে নিয়ে গেল। তার মা বলল, “আমরা পাখিটিকে সুস্থ করে তুলব।” শুভ্রা পাখিটিকে খুব যত্ন করে রাখল, তাকে খাওয়াল এবং তার ডানা মেরামত করল।


কয়েকদিন পর, পাখিটি আবার উড়তে সক্ষম হল। শুভ্রা পাখিটিকে মুক্ত করে দিল, আর পাখিটি উড়ে গিয়ে আকাশে মিলিয়ে গেল। শুভ্রা আকাশের দিকে তাকিয়ে বলল, “আমি একদিন আকাশে উড়ব, মা।”


শুভ্রার মা তার মাথায় হাত বুলিয়ে বলল, “তুমি অবশ্যই উড়বে, মা। তোমার স্বপ্ন পূরণ হবে।”


শুভ্রা বড় হয়ে একজন পাইলট হল। সে আকাশে উড়ে বেড়াত, আর প্রতিবার যখন সে আকাশে উড়ত, তখন সে তার ছোট্ট পাখির কথা মনে করত। শুভ্রা জানত, স্বপ্ন পূরণের জন্য সাহস আর অধ্যবসায় দরকার।


Photo: 

Credit: Free to use  Portrait of a Girl in Traditional Wear


শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

প্রেমের প্রথম স্পর্শ

রাতুল আর মেঘলা একই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ত। প্রথম দিন থেকেই রাতুল মেঘলার প্রতি আকৃষ্ট ছিল, কিন্তু কখনো সাহস করে কিছু বলতে পারেনি। মেঘলার হাসি, তার চোখের মায়া, সবকিছুই রাতুলকে মুগ্ধ করত।

একদিন, বিশ্ববিদ্যালয়ের বার্ষিক উৎসবে রাতুল আর মেঘলা একসাথে কাজ করতে শুরু করল। তারা মঞ্চ সাজানোর দায়িত্বে ছিল। কাজ করতে করতে তারা একে অপরের সাথে অনেক কথা বলল, হাসল, আর ধীরে ধীরে তাদের মধ্যে বন্ধুত্ব গড়ে উঠল।

প্রেমের প্রথম স্পর্শ

Photo: Free to use

উৎসবের দিন, রাতুল মেঘলাকে বলল, “তুমি আজ খুব সুন্দর লাগছে।” মেঘলা লজ্জায় হেসে বলল, “ধন্যবাদ।” রাতুলের মনে সাহস এল, সে বলল, “আমি তোমাকে কিছু বলতে চাই।”

মেঘলা অবাক হয়ে বলল, “কি বলতে চাও?”

রাতুল বলল, “আমি তোমাকে অনেক দিন ধরে ভালোবাসি, কিন্তু কখনো বলতে পারিনি। তুমি কি আমার সাথে এক কাপ কফি খেতে যাবে?”

মেঘলা কিছুক্ষণ চুপ করে থাকল, তারপর মিষ্টি হেসে বলল, “হ্যাঁ, আমি যাব।”

সেই দিন থেকে রাতুল আর মেঘলার প্রেমের গল্প শুরু হল। তারা একসাথে অনেক সময় কাটাল, একে অপরের সুখ-দুঃখ ভাগ করে নিল। তাদের প্রেম ছিল নিঃস্বার্থ, পবিত্র, আর গভীর।

বৃষ্টির দিনে ভালোবাসা

সুমন আর রিয়া একই অফিসে কাজ করত। প্রতিদিন সকালে তারা একই বাসে অফিসে যেত। সুমন সবসময় রিয়াকে দেখত, কিন্তু কখনো কথা বলার সাহস পেত না। রিয়া ছিল খুবই মিষ্টি আর হাসিখুশি মেয়ে, আর সুমন তার প্রতি আকৃষ্ট ছিল।


একদিন, হঠাৎ করে বৃষ্টি শুরু হল। সুমন আর রিয়া বাস স্টপে দাঁড়িয়ে ছিল। সুমন দেখল রিয়ার কাছে ছাতা নেই। সে তার ছাতা খুলে রিয়ার দিকে এগিয়ে দিল। রিয়া মিষ্টি হেসে বলল, “ধন্যবাদ।”


সেই দিন থেকে তাদের মধ্যে কথা বলা শুরু হল। প্রতিদিন সকালে তারা একসাথে বাসে যেত, অফিসে একসাথে লাঞ্চ করত। ধীরে ধীরে তাদের মধ্যে বন্ধুত্ব গড়ে উঠল, আর সেই বন্ধুত্ব প্রেমে পরিণত হল।


একদিন, বৃষ্টির দিনে, সুমন রিয়াকে বলল, “রিয়া, আমি তোমাকে কিছু বলতে চাই।”


রিয়া অবাক হয়ে বলল, “কি বলতে চাও?”


সুমন বলল, “আমি তোমাকে ভালোবাসি। তুমি কি আমার সাথে সারাজীবন কাটাতে চাও?”


রিয়া কিছুক্ষণ চুপ করে থাকল, তারপর মিষ্টি হেসে বলল, “হ্যাঁ, আমি চাই।”


সেই দিন থেকে সুমন আর রিয়ার প্রেমের গল্প শুরু হল। তারা একসাথে অনেক সুখের মুহূর্ত কাটাল, আর তাদের ভালোবাসা ছিল নিঃস্বার্থ, পবিত্র, আর গভীর।



Photo credit : Free to use  Serene Lakeside at Sunset with Scenic Mountains

শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

চাঁদের আলোতে প্রেম

 তানভীর আর সোহানা ছোটবেলা থেকেই একে অপরকে চিনত। তারা একই পাড়ায় বড় হয়েছে, একই স্কুলে পড়েছে। তানভীর সবসময় সোহানার প্রতি এক ধরনের অনুভূতি পোষণ করত, কিন্তু কখনো সাহস করে বলতে পারেনি।


একদিন, পূর্ণিমার রাতে, তানভীর আর সোহানা পাড়ার পার্কে হাঁটছিল। চাঁদের আলোতে পার্কটি ছিল মায়াবী। তানভীর সোহানার দিকে তাকিয়ে বলল, “সোহানা, আমি তোমাকে কিছু বলতে চাই।”


সোহানা অবাক হয়ে বলল, “কি বলতে চাও?”


তানভীর বলল, “আমি তোমাকে ছোটবেলা থেকেই ভালোবাসি, কিন্তু কখনো বলতে পারিনি। তুমি কি আমার সাথে সারাজীবন কাটাতে চাও?”


সোহানা কিছুক্ষণ চুপ করে থাকল, তারপর মিষ্টি হেসে বলল, “হ্যাঁ, তানভীর, আমি চাই।”


সেই রাত থেকে তাদের প্রেমের গল্প শুরু হল। তারা একসাথে অনেক সুখের মুহূর্ত কাটাল, আর তাদের ভালোবাসা ছিল নিঃস্বার্থ, পবিত্র, আর গভীর। চাঁদের আলোতে তাদের প্রেম আরও উজ্জ্বল হয়ে উঠল।


Photo Credit: Free to use


বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

বইয়ের দোকানে প্রেম

 রাহাত ছিল একজন বইপ্রেমী। প্রতিদিন কাজ শেষে সে তার প্রিয় বইয়ের দোকানে যেত। একদিন, সে দোকানে ঢুকে দেখল একটি মেয়ে বইয়ের তাক থেকে একটি বই নামাচ্ছে। মেয়েটির নাম ছিল নীলা। রাহাত নীলার দিকে তাকিয়ে মুগ্ধ হল, কিন্তু কিছু বলতে পারল না।


নীলা একটি বই নিয়ে কাউন্টারে গেল, আর রাহাতও তার পছন্দের বই নিয়ে সেখানে দাঁড়াল। নীলা হেসে বলল, “তুমি কি এই বইটি পড়েছ?”


রাহাত লজ্জায় হেসে বলল, “না, কিন্তু আমি শুনেছি এটি খুব ভালো।”


নীলা বলল, “তাহলে আমরা একসাথে পড়তে পারি।”


সেই দিন থেকে রাহাত আর নীলার মধ্যে বন্ধুত্ব গড়ে উঠল। তারা একসাথে অনেক বই পড়ল, একে অপরের সাথে বই নিয়ে আলোচনা করল। ধীরে ধীরে তাদের মধ্যে বন্ধুত্ব প্রেমে পরিণত হল।


একদিন, রাহাত নীলাকে বলল, “নীলা, আমি তোমাকে কিছু বলতে চাই।”


নীলা অবাক হয়ে বলল, “কি বলতে চাও?”


রাহাত বলল, “আমি তোমাকে ভালোবাসি। তুমি কি আমার সাথে সারাজীবন কাটাতে চাও?”


নীলা কিছুক্ষণ চুপ করে থাকল, তারপর মিষ্টি হেসে বলল, “হ্যাঁ, আমি চাই।”


সেই দিন থেকে রাহাত আর নীলার প্রেমের গল্প শুরু হল। তারা একসাথে অনেক সুখের মুহূর্ত কাটাল, আর তাদের ভালোবাসা ছিল নিঃস্বার্থ, পবিত্র, আর গভীর।


Photo Credit: Free to use


মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

সাগরের ধারে প্রেম

 তানিয়া আর আরিফের প্রথম দেখা হয়েছিল কক্সবাজারের সমুদ্র সৈকতে। তানিয়া তার বন্ধুদের সাথে বেড়াতে গিয়েছিল, আর আরিফ ছিল একজন ফটোগ্রাফার, যিনি সমুদ্রের সৌন্দর্য ক্যামেরায় বন্দী করছিল। তানিয়া সমুদ্রের ঢেউয়ের সাথে খেলা করছিল, আর আরিফ তার ছবি তুলছিল।


একদিন, তানিয়া সমুদ্রের ধারে হাঁটতে গিয়ে হঠাৎ করে পড়ে গেল। আরিফ দৌড়ে গিয়ে তাকে উঠিয়ে দিল। তানিয়া লজ্জায় হেসে বলল, “ধন্যবাদ।”


আরিফ মিষ্টি হেসে বলল, “কোনো সমস্যা নেই। তুমি ঠিক আছ তো?”


তানিয়া বলল, “হ্যাঁ, আমি ঠিক আছি।”


সেই দিন থেকে তাদের মধ্যে বন্ধুত্ব গড়ে উঠল। তারা একসাথে সমুদ্রের ধারে হাঁটত, সূর্যাস্ত দেখত, আর অনেক কথা বলত। ধীরে ধীরে তাদের মধ্যে বন্ধুত্ব প্রেমে পরিণত হল।


একদিন, সূর্যাস্তের সময়, আরিফ তানিয়াকে বলল, “তানিয়া, আমি তোমাকে কিছু বলতে চাই।”


তানিয়া অবাক হয়ে বলল, “কি বলতে চাও?”


আরিফ বলল, “আমি তোমাকে ভালোবাসি। তুমি কি আমার সাথে সারাজীবন কাটাতে চাও?”


তানিয়া কিছুক্ষণ চুপ করে থাকল, তারপর মিষ্টি হেসে বলল, “হ্যাঁ, আমি চাই।”


সেই দিন থেকে তানিয়া আর আরিফের প্রেমের গল্প শুরু হল। তারা একসাথে অনেক সুখের মুহূর্ত কাটাল, আর তাদের ভালোবাসা ছিল নিঃস্বার্থ, পবিত্র, আর গভীর। সমুদ্রের ঢেউয়ের মতো তাদের প্রেমও ছিল অটুট।

Photo Credit: Free to use